কুষ্টিয়া জেলার ক্রীড়াঙ্গন
কুষ্টিয়া জেলার ক্রীড়াঙ্গন জাতীয় পর্যায়ে সুনাম অর্জন করেছে। কুষ্টিয়ার সন্তান হাবিবুল বাশার সুমন দীর্ঘ দিন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন। কুষ্টিয়া রাইফেল ক্লাবের তিন শুটার শাহরিয়ার রুস্তম ,হাফিজুর রহমান সাগর ও ইমরান হোসেন গত বাংলাদেশ গেমসে সোনা জিতেছে। কুষ্টিয়া রাইফেল ক্লাব খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ রাইফেল ক্লাব হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির রাজধানী হিসেবে পরিচিত পশ্চিম বাঙলার সমৃদ্ধ কুষ্টিয়া জেলাকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে সূর্যোদয়ের দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত এই কুষ্টিয়া শিল্প ও সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বাংলাদেশকে করেছে সমৃদ্ধ। এছাড়াও বিষাদ সিন্ধুর রচয়িতা মীর মশাররফ হোসেন এবং বাউল সম্রাট লালনের তীর্থভূমি, পুরাতন কুষ্টিয়া হাটশ হরিপুর গ্রামে গীতিকার, সুরকার ও কবি আজিজুর রহমানের বাস্ত্তভিটা ও কবর, এ জনপদে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট কবি দাদ আলী, লেখিকা মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা, ‘‘এই পদ্মা এই মেঘনা’’ গানের রচয়িতা আবু জাফর, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান, কুষ্টিয়ার সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠাতা কাঙাল হরিণাথ, নীল বিদ্রোহের নেত্রী প্যারী সুন্দরী, স্বদেশী আন্দোলনের নেতা বাঘা যতিন, প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী, সঙ্গীত শিল্পী মোঃ আব্দুল জববার, ফরিদা পারভীন সহ অসংখ্য গুণীজনের পীঠস্থান কুষ্টিয়াকে সমৃদ্ধ করেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস